অধিকহারে করোনাভাইরাসে যুক্তরাষ্ট্রে লোকজন আক্রান্ত হওয়ায় চীন ও ইতালিকে ছাড়িয়ে দেশটি বৃহস্পতিবার শীর্ষস্থানে চলে এসেছে এবং এতে সেখানে রেকর্ড সংখ্যক লোক বেকার হয়ে পড়েছে। খবর এএফপির।
এতে বিশ্বের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একেবারে ভেঙ্গে পড়ায় সরকারগুলো তাদের দেশে লকডাউন করার নির্দেশ দিয়েছে। কয়েকশ’ কোটি মানুষের জীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে ৮৩ হাজারেরও বেশি মানুষ কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। এই আক্রন্তের সংখ্যা ইতালি ও চীনের চেয়ে বেশী। তবে ইতালিতে করোনাভাইরাসে সবচেয়ে বেশী মানুষের মৃত্যু ঘটেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাসে এক হাজার ১৭৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বিশ্বব্যাপী মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৩ হাজার ২৯৩ জনে দাঁড়ালো। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়া রোধে এবং এ ভাইরাসের হাত থেকে আমাদের নাগরিকদের রক্ষায় অর্থ, বিজ্ঞান, মেডিকেল, ফার্মাসিউটিক্যাল ও সামরিক বাহিনী ব্যবহার করে আমরা এই ভাইরাসের বিরূদ্ধে যুদ্ধ করে যাচ্ছি।’
যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ শতাংশ লকডাউন নির্দেশের আওতায় আসায় ট্রাম্প সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আপনারা ঘরে থাকুন। বিশ্রাম করুন।’ তিনি আবারো বলেন, ‘আপনারা ঘরে থাকুন।’